দেশের রাজনীতির দুর্বৃত্তায়ন এবং রাষ্ট্রীয় ও জনগণের সম্পদ লুণ্ঠন ও দুর্নীতির উদাহরণ হচ্ছে জিয়া-খালেদা জিয়ার সুপুত্র তারেক।
সাবেক রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পুত্র হওয়া ছাড়া আর কোনো যোগ্যতা বিশেষভাবে শিক্ষাগত যোগ্যতা তারেক জিয়ার নেই।
আরও পড়ুন : মি. টেন পার্সেন্ট তারেক রহমানের আমলনামা; আজও শিউরে ওঠে জাতি
বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে ক্ষমতার বিকল্প কেন্দ্র ‘হাওয়া ভবন’-এর পরিচালক হিসেবে তারেক জিয়া বেআইনিভাবে মন্ত্রীর চাইতেও বেশি রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেছিল।
আরও পড়ুন :
- খোয়াব ভবনে তারেক-মামুনদের হটকেক ছিলেন শামা-বেবি-নিশো-শায়লারা
- তারেক রহমানের কারণে নোংরামির শেষ স্তরে চলে গেছে বিএনপির রাজনীতি : বিএনপি নেতা মঞ্জু
- তারেকের প্রেমের টানেই রাজনীতিতে এসেছেন রুমিন ফারহানা
তার উজ্জ্বল ভাবমূর্তি সৃষ্টি করাই ছিল বিএনপি দল ও নেত্রীর উদ্দেশ্য। এই সুযোগ পেয়ে পিঁপিলিকার যেমন পাখা গজায়, তারেক জিয়াও তেমনি দুর্দমনীয় হয়ে ওঠে।
[রাষ্ট্র ও জনগণের সম্পদ লুণ্ঠনের যুবরাজ ছিলেন তারেক]
আরও পড়ুন : লাগাম টানার কেউ নেই, বেপরোয়া তারেক রহমান : তৈমুর
দেশব্যাপী ক্যাডার-সন্ত্রাসী বিশেষত উগ্রবাদী জঙ্গিদের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও উস্কানি প্রদান এবং সুটকেস ভর্তি টাকা নিয়ে সৌদি আরব-মালয়েশিয়া গমন প্রভৃতি তারেক জিয়ার অপকর্ম-দুষ্কর্মের প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
আরও পড়ুন :