বিএনপি মধ্যযুগীয় কায়দায় জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে,বিএনপি নামক অগ্নিসন্ত্রাসীদের মানুষ সে কারণেই ভোট দেবে না।
আমাদের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী, দণ্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি নির্বাচন করতে পারেন না। খালেদা জিয়া এতিম শিশুদের জন্য রক্ষিত অর্থ আত্মসাতের কারণে দণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাসহ পুরো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে হত্যার জন্য ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিলেন তারেক জিয়া। সেই গ্রেনেড হামলায় আওয়ামী লীগ নেত্রী আইভি রহমানসহ ২৩ জন নেতাকর্মী নিহত হন।
আরও পড়ুনঃ
- সন্ত্রাসী সংগঠন-এর রায় ধামাচাপা দিতে বিএনপির পদক-নাটক
- বিএনপি-জামায়াত জোট সারাবিশ্বের সহিংস রাজনৈতিক জোটের একমাত্র দৃষ্টান্ত
- নির্বাচন নয়, সংলাপও নয়, আবারও আগুন সন্ত্রাসের পথে হাঁটছে বিএনপি
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায়ে তারেক জিয়া যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। পলাতক ঠাণ্ডা মাথার এই খুনি দুর্নীতির মামলায়ও ১০ বছরের সাজাপ্রাপ্ত এবং আরেক মামলায় তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তাই সংবিধান ও আইন অনুযায়ী খুনি তারেক জিয়াও নির্বাচন করতে পারবেন না।
[বিএনপি নামক অগ্নিসন্ত্রাসীদের মানুষ ভোট দেবে না]
বিএনপি এ দেশে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি এবং এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা নষ্ট করে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে নস্যাৎ করার লক্ষ্যে ১০ ট্রাক অবৈধ অস্ত্র পাচার করতে গিয়ে ধরা পড়েছিল। বাংলাদেশের মানুষ জানে, বিএনপির হাতে এ দেশের সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয়।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের সময় এ দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন তারেক জিয়া। সেই অবৈধ টাকা দিয়ে এখন বিদেশে লবিস্ট নিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে। বিএনপি নেতারা জানেন, তাদের দুর্নীতি, দুঃশাসন আর জনবিচ্ছিন্নতার কারণে মানুষ বিএনপিকে ভোট দেবে না।
বিএনপি মধ্যযুগীয় কায়দায় জীবন্ত মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে। অগ্নিদগ্ধদের কষ্টের কথা, অগ্নিসন্ত্রাসে স্বজন হারানো মানুষের কান্না কি দেশের জনগণ ভুলে গেছে? ঐ নারকীয় অগ্নিসন্ত্রাসের কথা মানুষ ভুলে যায়নি। বিএনপি নামক অগ্নিসন্ত্রাসীদের মানুষ সে কারণেই ভোট দেবে না। বিএনপি আরো জানে, তাদের জন্য মানুষের কাছে কেবল ঘৃণাই রয়েছে, মানুষ তাদের বিশ্বাস করে না। আর সে কারণেই তারা নির্বাচনে যেতে চায় না।
আরও পড়ুনঃ